আহলে বায়াতের প্রতি ভালোবাসা
"শাহদায়ে কারবালা স্বরনে
আহলে বায়াতের প্রতি ভালোবাসা
"
আজ এই শাহদায়ে কারবলা স্বরনে ইমাম হোসাইন রাঃ আত্মত্যাগ আমাদের সত্য ও ন্যায় পথে থাকতে শিক্ষা দেয়।হারমি ইয়াজিদ লানত হউক।নবী দঃ প্রতি ভালোবাসা ও তাঁর আহলে বায়াতের প্রতি মহাব্বত আমাদের নাজাতে পথপাথেয়।দুনিয়া ও আখিরাতে নাযাত পাওয়ার পূর্ব শর্ত হলো আহলে বায়াতের প্রতি ভালবাসা থাকা। তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূরানী জবানের ঘোষণা: নবীজীর সাহাবী হয়রত আবূযর (রা:) হতে বর্নিত তিনি বলেন- নিশ্চয় আমার আহলে বায়াতগণ তোমাদের জন্য হযরত নূহ (আ:) এর কিস্ত্মির মত। এতে যারা আরোহন করেছে তারাই মুক্তি পেয়েছে, এবং যারা আরোহন করে নাই, অর্থাৎ বিরোধিতা করেছে তারা ধংস হয়েছে। (আহমদ, মিসকাত শরীফ পৃষ্ঠা নং-৫৭৩)আহলে বায়াতের পরিচিতি-
নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন প্রিয়সাহাবী হযরত আবূ সাঈদ খুদুরী (রা:) ও তাবেয়ী হযরত মুজাহিদ ও অন্যান্য মুফাসসিরদের মতে, আহলে বায়াত বলতে আলে আবা অর্থাৎ (চাঁদরাবৃত) কে বুঝানো হয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, চাদর দ্বারা আবৃত কারা? তার বর্ননা এভাবে এসেছে হাদীসে পাকে। যেমনঃ হযরত উম্মূল মুমিনীন হযরত আয়শা সিদ্দীকাহ (রা:) বর্ণনা করেন নবীজী একদিন ভোর বেলায়, তার হুজরা মোবারকে প্রবেশ করলেন, ঐ সময় তাঁর দেহ মোবারকে একটি কালো নকশা বিশিষ্ট চাঁদর ছিল। কিছুক্ষণ পর ফাতিমা (রা:) আসলে তাকে ও ঐ চাঁদরে অন্ত্মর্ভূক্ত করে নেন অতঃপর হযরত আলী (রা:) আসলে তাকে ও তিনি ঐ চাঁদরের ভেতর সামিল করে নেন। অত:পর হযরত ইমাম হাসান (রা:) ও হযরত হুসেইন (রা:) আসলে তাদের কেও তিনি ঐ চাঁদরের মাঝে আবৃত করে নিলেন, এবং নবী আকরাম (সা:) কুরআনের একটি আয়াত পাঠ করলেন- হে আমার আহলে বায়াত নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে। এবং তোমাদের কে পবিত্র করতে। এবং দোয়া করলেন- হে আপল্লাহ এরাই আমার আহলে বায়াত এবং এরাই আমার ঘনিষ্টতম। আপনি তাদের থেকে অপবিত্রতা দূরীভূত করুন। আর তাদেরকে পরিপূর্ণভাবে পবিত্র করুন। কেউ কেউ বলেন এই দোয়া পাঠ করার পর পরই উল্লিখিত আয়াতটি অবতীর্ণ হয়েছিল। (তাফসীরে রুহুল মা’আনী২ খন্ড ১২ পৃষ্ঠা-সূরা আযহাব আয়াত নং ৩৩)
এমন কি তাদের কে ভালবাসলে মুক্তির পথ পাওয়া যায়। হযরত জাবির (রা:) বলেন আমি বিদায় হজ্জে আরাফাতের দিন হুজুর পাক (সা:) কে কাসওয়ানামক উষ্ট্রীর আরোহিত অবস্থায় বলতে শুনেছি, যেমন- হে মানব জাতি আমি তোমাদের মধ্যে যা রেখে যাচ্ছি তা যদি তোমরা দৃঢ়ভাবে ধরে রাখ তাহলে তোমরা কখনো পথভ্রষ্ট হবেনা। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং আমার বংশধর তথা আমার আহলে বায়াত। (তিরমিযি শরীফ- মিশকাত- ৫৬৯ পৃষ্ঠা)
এমন কি হযরত আবু বকর (রা:) বলেন- ওই সত্তার ক্বসম, যার হাতে আমার প্রাণ, আমার নিকট আমার আত্মীয় অপেক্ষা নবীর পরিবার তথা তার আত্মীয়গণ অধিক প্রিয়। (বুখারী শরীফ)
নবীজী জান প্রাণ দিয়ে ইমাম হাসান ইমাম হুসেইন (রা:) কে এমন ভাবে ভালবাসতেন তার তুলনা হয়না। নবীজী ইরশাদ করেন- নিশ্চয়ই ইমাম হাসান ও ইমাম হুসেনই (রা:) দুনিয়াতে আমার জান্নাতের দুটি নুর। (তিরমিযি শরীফ ২য় খন্ড ১৪১ পৃষ্ঠা)
নবীজি তার আপন সন্ত্মান থেকেও তাদেরকে বেশি ভালবাসতেন। আল্লামা জামী (রা:) বর্ননা করেন: একদিন নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইমাম হুসেইন (রা) কে ডানে আর সাহেবজাদা হযরত ইব্রহিম আ: কে বামে বসিয়ে আদর করছিলেন, এমতাবস্থায় জিব্রাঈল (আ) উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন ইয়া রাসূলল্লাহ আল্লাহ এদের মধ্যে দুজনকে আপনার সাথে থাকতে দিবেন না। অতএব, তাঁদের মধ্যে একজন কে ফিরিয়ে নিবেন। অতঃপর আপনি এদের মধ্যে থেকে যাকে ইচ্ছা পছন্দ করুন। যদি হযরত ইব্রাহিম (আ) কে নিয়ে যায় তাহলে শুধু আমি কষ্ট পাব কিন্তু যদি হুসাইন কে নিয়ে যায় তাহলে তাঁর বিরহে তার মা হযরত ফাতিমা (রা:) এবং বাবা হযরত আলী (রা:) খুবই কষ্ট পাবে আর আমার মনটাও ক্ষুণ্ন হবে। সুতরাং কষ্ট পেলে শুধু আমিই পাই কিন্তুু আমার ফাতিমা ও আলী যেন কোন কষ্ট না পায়। এ ঘটনার তিনদিন পরে হযরত ইব্রাহিম (রা:) ইন্ত্মিকাল করেন। এরপর থেকে হযরত হুসেইন (রা:) যখন নবীজীর কাছে আসতেন তখনই তাকে কোলে তুলে নিতেন। তার কপালে চুমু খেতেন আর বলতেন” আমি হুসেইন (রা:) এর জন্য আমার সন্ত্মান হযরত ইব্রাহিম (আ) কে কুরবানী দিয়েছি। (শাওয়াহিদুন নবুয়াত : আব্দুর রহমান জামি ৩০৫ পৃষ্ঠা)
এমন কি সাহাবীরা নবীজীর আওলাদ কে সম্মান করতেন একদিন আবূ হূরায়রা (রা:) তাঁর নিজের চাদরের আচল দ্বারা ইমাম হুসেইন (রা:) এর চরণযুগল হতে ধুলোবালি মুছে পরিষ্কার করে দিচ্ছিলেন, এতে একটু বিচলিত হয়ে হযরত ইমাম হুসেইন (রা:) বলেন ওহে আবূ হুরায়রা আপনি একি করছেন? হযরত আবূ হুরায়রা বলেন হে সাহেবজাদা আপনি আমাকে ক্ষমা করুন আপনার পদমর্যাদা সম্পর্কে আমি যা জানি তা যদি লোকেরা জানত তাহলে তারা আপনাকে কাধেঁ নিয়ে ঘোরা ফেরা করত।
আহলে বায়াতের প্রতি ভালোবাসা
"
আজ এই শাহদায়ে কারবলা স্বরনে ইমাম হোসাইন রাঃ আত্মত্যাগ আমাদের সত্য ও ন্যায় পথে থাকতে শিক্ষা দেয়।হারমি ইয়াজিদ লানত হউক।নবী দঃ প্রতি ভালোবাসা ও তাঁর আহলে বায়াতের প্রতি মহাব্বত আমাদের নাজাতে পথপাথেয়।দুনিয়া ও আখিরাতে নাযাত পাওয়ার পূর্ব শর্ত হলো আহলে বায়াতের প্রতি ভালবাসা থাকা। তাই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূরানী জবানের ঘোষণা: নবীজীর সাহাবী হয়রত আবূযর (রা:) হতে বর্নিত তিনি বলেন- নিশ্চয় আমার আহলে বায়াতগণ তোমাদের জন্য হযরত নূহ (আ:) এর কিস্ত্মির মত। এতে যারা আরোহন করেছে তারাই মুক্তি পেয়েছে, এবং যারা আরোহন করে নাই, অর্থাৎ বিরোধিতা করেছে তারা ধংস হয়েছে। (আহমদ, মিসকাত শরীফ পৃষ্ঠা নং-৫৭৩)আহলে বায়াতের পরিচিতি-
নবী আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একজন প্রিয়সাহাবী হযরত আবূ সাঈদ খুদুরী (রা:) ও তাবেয়ী হযরত মুজাহিদ ও অন্যান্য মুফাসসিরদের মতে, আহলে বায়াত বলতে আলে আবা অর্থাৎ (চাঁদরাবৃত) কে বুঝানো হয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, চাদর দ্বারা আবৃত কারা? তার বর্ননা এভাবে এসেছে হাদীসে পাকে। যেমনঃ হযরত উম্মূল মুমিনীন হযরত আয়শা সিদ্দীকাহ (রা:) বর্ণনা করেন নবীজী একদিন ভোর বেলায়, তার হুজরা মোবারকে প্রবেশ করলেন, ঐ সময় তাঁর দেহ মোবারকে একটি কালো নকশা বিশিষ্ট চাঁদর ছিল। কিছুক্ষণ পর ফাতিমা (রা:) আসলে তাকে ও ঐ চাঁদরে অন্ত্মর্ভূক্ত করে নেন অতঃপর হযরত আলী (রা:) আসলে তাকে ও তিনি ঐ চাঁদরের ভেতর সামিল করে নেন। অত:পর হযরত ইমাম হাসান (রা:) ও হযরত হুসেইন (রা:) আসলে তাদের কেও তিনি ঐ চাঁদরের মাঝে আবৃত করে নিলেন, এবং নবী আকরাম (সা:) কুরআনের একটি আয়াত পাঠ করলেন- হে আমার আহলে বায়াত নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে। এবং তোমাদের কে পবিত্র করতে। এবং দোয়া করলেন- হে আপল্লাহ এরাই আমার আহলে বায়াত এবং এরাই আমার ঘনিষ্টতম। আপনি তাদের থেকে অপবিত্রতা দূরীভূত করুন। আর তাদেরকে পরিপূর্ণভাবে পবিত্র করুন। কেউ কেউ বলেন এই দোয়া পাঠ করার পর পরই উল্লিখিত আয়াতটি অবতীর্ণ হয়েছিল। (তাফসীরে রুহুল মা’আনী২ খন্ড ১২ পৃষ্ঠা-সূরা আযহাব আয়াত নং ৩৩)
এমন কি তাদের কে ভালবাসলে মুক্তির পথ পাওয়া যায়। হযরত জাবির (রা:) বলেন আমি বিদায় হজ্জে আরাফাতের দিন হুজুর পাক (সা:) কে কাসওয়ানামক উষ্ট্রীর আরোহিত অবস্থায় বলতে শুনেছি, যেমন- হে মানব জাতি আমি তোমাদের মধ্যে যা রেখে যাচ্ছি তা যদি তোমরা দৃঢ়ভাবে ধরে রাখ তাহলে তোমরা কখনো পথভ্রষ্ট হবেনা। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং আমার বংশধর তথা আমার আহলে বায়াত। (তিরমিযি শরীফ- মিশকাত- ৫৬৯ পৃষ্ঠা)
এমন কি হযরত আবু বকর (রা:) বলেন- ওই সত্তার ক্বসম, যার হাতে আমার প্রাণ, আমার নিকট আমার আত্মীয় অপেক্ষা নবীর পরিবার তথা তার আত্মীয়গণ অধিক প্রিয়। (বুখারী শরীফ)
নবীজী জান প্রাণ দিয়ে ইমাম হাসান ইমাম হুসেইন (রা:) কে এমন ভাবে ভালবাসতেন তার তুলনা হয়না। নবীজী ইরশাদ করেন- নিশ্চয়ই ইমাম হাসান ও ইমাম হুসেনই (রা:) দুনিয়াতে আমার জান্নাতের দুটি নুর। (তিরমিযি শরীফ ২য় খন্ড ১৪১ পৃষ্ঠা)
নবীজি তার আপন সন্ত্মান থেকেও তাদেরকে বেশি ভালবাসতেন। আল্লামা জামী (রা:) বর্ননা করেন: একদিন নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইমাম হুসেইন (রা) কে ডানে আর সাহেবজাদা হযরত ইব্রহিম আ: কে বামে বসিয়ে আদর করছিলেন, এমতাবস্থায় জিব্রাঈল (আ) উপস্থিত হয়ে আরজ করলেন ইয়া রাসূলল্লাহ আল্লাহ এদের মধ্যে দুজনকে আপনার সাথে থাকতে দিবেন না। অতএব, তাঁদের মধ্যে একজন কে ফিরিয়ে নিবেন। অতঃপর আপনি এদের মধ্যে থেকে যাকে ইচ্ছা পছন্দ করুন। যদি হযরত ইব্রাহিম (আ) কে নিয়ে যায় তাহলে শুধু আমি কষ্ট পাব কিন্তু যদি হুসাইন কে নিয়ে যায় তাহলে তাঁর বিরহে তার মা হযরত ফাতিমা (রা:) এবং বাবা হযরত আলী (রা:) খুবই কষ্ট পাবে আর আমার মনটাও ক্ষুণ্ন হবে। সুতরাং কষ্ট পেলে শুধু আমিই পাই কিন্তুু আমার ফাতিমা ও আলী যেন কোন কষ্ট না পায়। এ ঘটনার তিনদিন পরে হযরত ইব্রাহিম (রা:) ইন্ত্মিকাল করেন। এরপর থেকে হযরত হুসেইন (রা:) যখন নবীজীর কাছে আসতেন তখনই তাকে কোলে তুলে নিতেন। তার কপালে চুমু খেতেন আর বলতেন” আমি হুসেইন (রা:) এর জন্য আমার সন্ত্মান হযরত ইব্রাহিম (আ) কে কুরবানী দিয়েছি। (শাওয়াহিদুন নবুয়াত : আব্দুর রহমান জামি ৩০৫ পৃষ্ঠা)
এমন কি সাহাবীরা নবীজীর আওলাদ কে সম্মান করতেন একদিন আবূ হূরায়রা (রা:) তাঁর নিজের চাদরের আচল দ্বারা ইমাম হুসেইন (রা:) এর চরণযুগল হতে ধুলোবালি মুছে পরিষ্কার করে দিচ্ছিলেন, এতে একটু বিচলিত হয়ে হযরত ইমাম হুসেইন (রা:) বলেন ওহে আবূ হুরায়রা আপনি একি করছেন? হযরত আবূ হুরায়রা বলেন হে সাহেবজাদা আপনি আমাকে ক্ষমা করুন আপনার পদমর্যাদা সম্পর্কে আমি যা জানি তা যদি লোকেরা জানত তাহলে তারা আপনাকে কাধেঁ নিয়ে ঘোরা ফেরা করত।
আহলে বাইত হবেন জান্নাতী যুবক-যুবতীদের অবিভাবকঃ
❏ হাদীস ২:
عن حذيفة رضي الله عنه، قال: قال رسولالله صلى الله عليه وسلم: إن هذا ملك لم ينزل الأرض قط قبل هذه الليلة استأذن ربه أن يسلم عليّ و يبشّرني بأن فاطمة سيدة نساء أهل الجنة، وأن الحسن والحسين سيدا شباب أهل الجنة
হুযাইফাহ (رضي الله عنه) বর্ণনা করেন যে, মহানবী (ﷺ) বলেছেন, “এমন এক ফেরেশতা আছেন যিনি আজ রাতের আগে কখনও পৃথিবীতে নেমে আসেননি, তাঁর পালনকর্তার কাছে আমাকে সালাম এবং সুসংবাদ দেওয়ার জন্য অনুমতি চেয়েছেন যে, "ফাতেমা (عليه السلام) জান্নাতের সমস্ত নারীদের নেত্রী এবং ইমাম হাসান (رضي الله عنه) ও ইমাম হোসাইন (رضي الله عنه) হলেন জান্নাতের সকল যুবকের নেতা।"
তথ্যসূত্রঃ
●তিরমিজি, আল জামি-উস-সহীহ (৫: ৬০৬০০ # ৩৭৮১)
●নাসাই, আস-সুনান-উল-কুবরা (৫: ৮০,৯৫ # ৮২৯৮,৮৩৬৫)
●নাসাই, ফাদাইল-উস-সাহাবাহ (পৃষ্ঠা.৫৮,৭২ # ১৯৩,২৬০)
●আহমাদ বিন হাম্বল, আল-মুসনাদ (৫: ৩৯১)
●আহমাদ বিন হাম্বল, ফাদাইল-উস-সাহাবাহ (২: ৭৮৮ # ১৪০৬)
●ইবনে আবী শায়বাহ, আল-মুসান্নাফ (৬: ৩৮৮ # ৩২২৭১)
●হাকিম, আল-মুস্তাদরাক (৩: ১৬৪ # ৪৭২১,৪৭২২)
●তাবারানী, আল-মুজাম-উল-কবির (২২: ৪০২ # ১০০৫)
●বায়হাকী, আল-ইতিকাদ (পৃষ্ঠা ৩৩২)
●মুহিব্ব তাবারি, দাখায়িরুল-উকবা (পৃষ্ঠা.২২৪)
Comments
Post a Comment